Saturday, June 30, 2018

বিখ্যাত ব্যক্তিদের বানী। এবং বাস্তব ভিত্তিক কিছু কথা। ১

https://youtu.be/9-oggnV9FK0  part:1

(১) কারো মুখোশ খুলে যাওয়ায় কষ্ট পেয়ে ভেঙ্গে পড়ো না, ... বরঞ্চ তাদের বিষাক্ত সাহচর্য থেকে মুক্ত হতে পেরেছো বলে স্বস্তির নি:শ্বাস নাও।।।

(২) তুমি কি সেটা কেবলমাত্র তোমার পক্ষেই উপলব্ধি করা সম্ভব।। সুতরাং তোমার সম্পর্কে মানুষ কি ধারনা করছে বা কে কি বলছে তা নিয়ে বিচলিত হয়ো না। ........ বাইরে থেকে না বোঝা গেলেও একমাত্র ঝিনুকই জানে তার ভিতরের মুক্তার উপস্থিতি।।।।

(৩) " দূর হোক মনের দারিদ্রতা আসুক মানসিক স্বচ্ছলতা "

(৪) কৃত ভুলের জন্য একজন মানুষকে বার বার দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়!!! ........ ঘা শুকানোর জন্য সময় না দিয়ে খোঁচাখুঁচি শুরু করলে তা আরো বিকট আকার ধারন করে।।।

(৫) হিংসা এবং লোভ হলো চোখের ছানির মতো, যতো বাড়ে ততোই বিবেকের চোখ অন্ধ হতে থাকে।

(৬) সুস্থতা আল্লাহতালার সবচাইতে বড় নেয়ামত...এই নেয়ামতের ব্যতিক্রম ঘটলেই জীবনে অমানিশার অন্ধকার নেমে আসে।

(৭) অন্যের দূর্বলতা নিয়ে উপহাস করবেন না।.. মনে রাখবেন যে কোনো সময়ে আপনিও উপহাসের পাত্রে পরিণত হতে পারেন।

(৮) স্বল্প পরিচয়েই কাউকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করা বোকামি, তাতে ভালোর চাইতে মন্দ হওয়ার সম্ভবনাই বেশি।

(৯) জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলি নেয়ার আগে একাধিকবার ভেবে নিবেন.....নতুবা আপনার হঠকারিতামূলক সিদ্ধান্তের জন্য আজীবন আফসোস করতে হবে।

(১০) অহংকার / রাগ/ হিংসা/ লোভ পরিহার করা বাঞ্ছনীয় । এরা আমাদের কোনো উপকারে আসে না বরং এদের প্রভাবে আমাদের মানবিক গুণাবলী সমূহ হারিয়ে যায়।

(১১) ভালোবাসার মানুষদের কখনো পর করবেন না। বিপদের সময় একমাত্র তারাই আপনাকে ঢালের মতো আগলে রাখবে।

(১২) নিজেকে ভালোবাসুন...... যে নিজেকে ভালবাসে সে পৃথিবীর সবকিছুকেই ভালবাসতে পারে।।।

(১৩) অর্থ বিত্তের উত্তাপে আমরা অনেকেই আশেপাশের মানুষদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে থাকি, ভুলে যাই যে অহংকার পতনের মূল....... ঘুড়ি যতো উপরেই উঠুক না কেনো লাটাইধারী যেকোনো সময়ে তাকে গোত্তা খাওয়াতে পারে।।

(১৪) আমাদের ভালবাসার সর্ম্পকের মানুষেরা জীবনের সবচাইতে বড় আশীর্বাদ। যার তা নেই সেই কেবল জানে সর্ম্পকগুলির মূল্যায়ন কতটা অপরিহার্য। ......... বেঁচে থাকতে হলে প্রতিটি মূহুর্ত বাতাসের প্রয়োজন কিন্তু যখন আমাদের নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয় তখনই কেবলমাত্র আমরা তা উপলব্ধি করতে পারি।।

(১৫) আমি ভালো আছি কারন জীবনের চলার পথে কিছু কথা আমি আমার দৈনন্দিন চর্চ্চায় নিয়ে নিয়েছি...
১) অতীত নিয়ে ভাববো না,ভবিষ্যৎ নিয়েও নয়। শুধুই বর্ত্তমান।
২)কারো কাছেই এক্সপেকটেশন রাখবো না। যতোটা সম্ভব নিজেকে রিলাক্স রাখবো, দায়িত্ব পালন করবো কিন্তু কে খুশি হলো আর কে খুশী হলো না এনিয়ে মাথা ঘামাবো না।
৩)মানুষকে খুশি করা প্রায় অসম্ভব তাই খুশী করার আপ্রাণ চেষ্টা করবো আল্লাহ্‌ কে ... যার অনুগ্রহে আমার ইহকাল পরকাল সব।। "

(১৬) বিশ্বাসের ঘরে চুরি একটি অমার্জনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সব বিচার ব্যবস্থাকে ফাঁকি দেয়া গেলেও সৃষ্টিকর্তার আদালতে ভয়ংকর শাস্তি অবধারিত।। ............ সেখানে প্রত্যক্ষদর্শী বিচারক স্বয়ং

(১৭) সমস্যার প্রতিকূলতায় ঘাবড়ে যেও না। সমস্যার মাঝেই সমাধান লুকিয়ে থাকে প্রয়োজন শুধু ঠাণ্ডা মাথায় তা খুঁজে বের করা। .... গোলকধাঁধায় পথ খুঁজে পাওয়া কঠিন।। কিন্ত পথ গোলকধাঁধাতেই লুকিয়ে থাকে!!

(১৮) ব্যাহিক রুপে মোহিত হয়ে অন্তরের সৌন্দর্যের কথা ভুলে যেও না।।। ....ফরমালিন যুক্ত ফল চকচকে দেখালেও ভিতর কিন্তু বিষাক্ত!!


Yesterday at 10:19 PM · Sent from Messenger
MD Sky
(১৯) মিথ্যার খোলসে সত্যকে চাপা দেয়া যায়, মুছে ফেলা সম্ভব নয়।।। ....চুলে কলপ দিয়ে সাদা চুল ঢাকা যায় কিন্তু সাদা হওয়া বন্ধ করা যায় না।

(২০) সমস্যার সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছো ভেবে আতংকিত হয়ো না !!! সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা রাখো ।। .... হয় তিনি তোমাকে টেনে তুলবেন নতুবা তোমায় সাঁতার শিখাবেন

(২১) কৃত ভুল যতো ছোটই হোক না কেন সতর্ক থাকো যাতে পূনরাবৃত্তি না ঘটে। ....অসর্তকতার কারনে একটি স্ফুলিঙ্গ থেকেও দাবানলের সৃষ্টি হতে পারে।

(২২) যে ভালবাসায় গভীরতা নেই তা মৌসুমি ফুলের মতো। ...... সময়ের সাথে সাথে উবে যায়

(২৩) উপোষী উদর, শূন্য পকেট, ভগ্ন হৃদয়, .......আমাদেরকে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান শিক্ষা দিয়ে থাকে

(২৪) অনেক বড় একটা কোম্পানী হঠাৎ করে ব্যবসায় লোকসান করে বসলো। এক দুপুরে সেই কোম্পানীর কর্মচারীরা বাইরের ক্যান্টিনে লাঞ্চ করে ফেরার সময় অফিসের প্রবেশমুখে একটি নোটিশ দেখতে পেল। নোটিশে লেখা ছিল, ‘আমাদের কোম্পানীর লোকসানের জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী, সে গতকাল মারা গেছে। সেমিনার রুমে একটি কফিনে তার লাশ রাখা হয়েছে। যে কেউ তা দেখতে চাইলে আমন্ত্রিত।’ একজন সহকর্মীর মত্যুর খবর শুনে প্রথমে লোকেরা দুঃখ পেল।

তবে এরপর তারা কৌতুহলী হয়ে উঠলো এই ভেবে যে ’আসলে কে সেই লোক যে আমাদের সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল? ।একে একে তারা যখন কফিনের কাছে গেল এবং ভেতরে তাকালো হঠাৎ তারা কেমন যেন বাকশূন্য হয়ে গেল, হতভম্ভ হয়ে গেল। যেন তাদের খুব আপন কারো লাশ সেখানে রাখা ছিল। কফিনের ভেতর আসলে রাখা ছিল একটা আয়না। যে ভেতরে তাকিয়েছিলো সে তার নিজের চেহারাই দেখতে পাচ্ছিলো। আয়নার একপাশে একটা কাগজে লেখা ছিল, তোমার সাফল্যের পথে বাধা দিতে সক্ষম শুধুমাত্র একজনই আছে গোটা পৃথিবীতে, আর সে হচ্ছো ‘তুমি’ নিজে।

তুমিই সেই একমাত্র ব্যক্তি যে তোমার জীবনে পরিবর্তন আনতে পারে, তোমাকে সুখী করতে পারে, তোমাকে সাহায্য করতে পারে, —তোমার জীবন তখন বদলে যায় না, যখন তোমার অফিসের বস বদলায়, যখন তোমার অভিভাবক বদলায়, তোমার বন্ধুরা বদলায়......

, তোমার জীবন তখনই বদলায় যখন তুমি নিজে বদলাও।
তোমার সক্ষমতা সম্পর্কে তোমার নিজের বিশ্বাসের সীমাটা যখন তুমি অতিক্রম করতে পারো, শুধু তখনই তোমার জীবন পরিপূর্ণ হয়ে উঠে

(২৫) এক গ্রামে দুই বন্ধু ছিল। একজনের বয়স ৬, অন্যজনের বয়স ৯ বছর। একদিন দুইবন্ধু একসাথে গোসল করতে গিয়ে ৯ বছরের বন্ধুটি পানিতে পড়ে গেলো। বন্ধুটি ডুবে যাচ্ছে দেখে, ৬ বছরের বন্ধুটি পাশে রাখা দড়িবাধা বালতিটিকে দ্রুত জলের মধ্যে ছুড়ে দিল। এরপরে ৯ বছরের বন্ধুটি ধরে ফেলল। ৬ বছরের বাচ্চাটা নিজের সর্বোচ্চ জোর লাগিয়ে তার বন্ধুটিকে পাড়ে টেনে তুলল।

বাড়িতে এসে যখন তারা ঘটনাটা সবাইকে বলল কেউ বিশ্বাস করল না। ৯ বছরের বন্ধুটির যে ওজন তা একা টেনে ওঠানোর ক্ষমতা ৬ বছরের বাচ্চাটার থাকার কথা না। তাই কেউই তাদের কথা বিশ্বাস করল না।

ঐ গ্রামে একজন জ্ঞানী বুজুর্গ লোক ছিল। সবাই লোকটাকে সম্মান করত। এই লোকটা কিন্তু বাচ্চা দুটোর কথা বিশ্বাস করে নিয়েছিল। এমন একজন জ্ঞানী মানুষ কথাটা বিশ্বাস করে নিল, তখন সবার মনে হল, নিশ্চই এর মাঝে কোন ব্যাপার আছে। গ্রামের লোক গুলো এবার সেই লোককে গিয়ে বলল, জনাব আপনি একটু বুঝিয়ে বলুন তো কি ঘটেছিল? জ্ঞানী লোকটা বললেন- আমি কি বলব? বাচ্চারা বলছে না? ওরা যা বলছে তাই ঘটেছিল। আর কি ঘটবে?

এবার কেউ কেউ সেই জ্ঞানী লোককেও অবিশ্বাস করে বসল। কেউ কেউ বলল, আপনি বুঝিয়ে বলুন কি করে ৬ বছরের এই বাচ্চা ৯ বছরের এই বাচ্চাকে জল থেকে টেনে তুলল? এটা কি সম্ভব নাকি?

জ্ঞানী লোকটি বললেন- সম্ভব। কারণ বাচ্চাটা যখন এই কাজটি করছিল, তখন তার আশপাশে কেউই ছিল না এটা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার মত যে, "তোমার দ্বারা এটা সম্ভব না"। ... মানুষের জীবনী শক্তির অধিকাংশই শেষ হয়ে যায় শুধু পাশের মানুষের নেগেটিভ কথা শুনতে শুনতে। লক্ষ্য করে দেখবেন, আপনি যখন কোন ভালো কাজ করতে যাচ্ছেন, তখন একগাদা মানুষ জড় হয়ে আপনাকে নিরুৎসাহিত করবে। একটি কাজের শুরুতে অন্তত শতবার আপনাকে শুনতে হবে যে, এটা তুমি পারবে না, তোমার দ্বারা হবে না, তোমার দ্বারা সম্ভব না, এটা খুব কঠিন, এটা খুব অসম্ভব, এভাবে হয় না ইত্যাদি ইত্যাদি। ফলে যে উদ্দিপনা নিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে চেয়েছিলেন তার ২/৩ অংশই শেষ হয়ে যায়। মনে রাখা খুব জরুরী তা হল, কেউ যখন বলবে যে তুমি এটা পারবে না। তখন সে আসলে তার নিজের অপারগতাকেই উপস্থাপন করে। সে নিজে কখনো কাজটি করতে পারেনি বলেই সে বিশ্বাস করে আপনিও পারবেন না।

যদি সত্যিই ভালো কিছু করতে চান তবে এই ধরণের মানুষকে উপেক্ষা করার মত ক্ষমতা আপনার থাকতে হবে। এটা খুব জরুরী। যত তাড়াতাড়ি এই নেগেটিভ চিন্তার মানুষকে আপনি উপেক্ষা করতে পারবেন আপনার সাফল্য ততোটাই নিশ্চিত

(২৬) অন্যের পারদর্শিতার নিরিখে নিজেকে বিচার করা একান্তই বোকামি......প্রতিটি মানুষই তার নিজস্ব স্বকীয়তায় সমুজ্জ্বল। ....বৈদ্যুতিক বাতি আছে বলে কি টর্চের ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে !!!!!

(২৭) কোনো কটুক্তি করার আগে একবার ভাবো সেই সব মানুষের কথা, যাদের মুখে কখনো বুলিই ফোটেনি। যখন তুমি তোমার খাবার নিয়ে অভিযোগ করতে চাও তখন ভাবো সেই মানুষদের কথা, যারা এক মুঠো ভাতের অভাবে উপোষ করছে। নতুন জুতা কিনতে না পেরে দু:খ পেয়ো না ভাবো সেই সব পঙ্গু মানুষদের কথা, যারা হাজার ইচ্ছে থাকলেও জুতো পরতে পারবে না। যখন বাচ্চাদের চেঁচামেচিতে জীবন জেরবার হয়ে যায় তখন ভাবো সেই সব নি:সন্তান দম্পতিরর কথা, যারা মা/বাবা ডাক শোনার জন্য হাপিত্যেশ করছে। জীবনসংগী যখন বিরক্তির উদ্রেক করে তখন ভাবো সেই সব নি:সঙ্গ মানুষদের কথা, যারা একাকি দিন কাটাচ্ছে।

নিজের ঘর সাদামাটা বলে যখন অভিযোগ করছো তখন ভাবো সেই সব গৃহহীন মানুষের কথা, যারা ফুটপাতে দিন কাটাচ্ছে। যখন মনে হয় কাজের চাপে নি:শ্বাস আইঢাই করচ্ছে তখন ভাবো সেই সব মানুষের কথা, যারা একটা চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে। যখন তুমি জীবনের মানে খুঁজে পাচ্ছো না তখন ভাবো সেই সব মানুষের কথা, যারা জীবনের শুরুতেই জীবনের মায়া ছেড়ে গেছে। ....... হেলা ফেলায় না কাটিয়ে জীবনের প্রতিটি মুহুর্তকে আশীর্বাদ হিসাবে দ
Yesterday at 10:20 PM · Sent from Messenger
MD Sky
(৩৭) জীবনে তুমি যতোক্ষন জিত তে থাকবে ততোক্ষণ হাততালির অভাব হবে না। কিন্ত যদি হেরে যাও তখন ধরার জন্য একটি হাত পাওয়াও দুষ্কর। ভয় পেয়ো না তোমাকে টেনে তোলার জন্য সৃষ্টিকর্তাই যথেষ্ট

(৩৮) আইসক্রিমের মোড়ক কতো না রকমারি ডিজাইন ও বাহারি রংয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু আইসক্রিম শেষ হলে পড়ে থাকা কাঠিগুলি সব একই দেখায়। ঠিক তেমনি যতো রূপ বা অর্থ এর দম্ভ আমরা করিনা কেনো আমাদের ভুলে যাওয়া চলবে না মৃত্যুর পর আইসক্রিমের কাঠির মতোই সবাইকে একই দেখাবে

(৩৯) আমরা যখন অনেক আগ্রহ নিয়ে কোনো কিছু তৈরি করি এবং লোকে যখন তার প্রশংসা করে তখন ভালো লাগায় মন ভরে উঠে। আবার কেউ যদি নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করে তখন তা আমাদের কষ্ট দেয়।
ঠিক তেমনি সৃষ্টিকর্তা আমাদের অনেক যত্ন নিয়ে তৈরি করেছেন ফলে তার সৃষ্টির সেরা মানুষ যখন কোনো অন্যায় কাজ করে তখন তা সৃষ্টিকর্তাকেই কষ্ট দেয়। অতএব কৃত অন্যায়ের জন্য পরিতাপ করো পুনরাবৃত্তি নয়।
সৃষ্টিকর্তা দয়ালু এবং ক্ষমাশীল

(৪০) আমরা মাটির উপর যতো সুরম্য অট্টালিকাই বানাই না কেন স্থায়ী ঠিকানা কিন্তু মাটির নিচে। ভুলো না বেলুন যতো উপরেই উঠুক নিচে তাকে নামতেই হয়

(৪১) যে ব্যাক্তি শোকর করে না তার অবস্থা তলা বিহীন ঝুড়ির মতো। জীবনে পরিপূর্ণতা সত্বেও সে অতৃপ্ত আত্মার অধিকারী।

https://youtu.be/9-oggnV9FK0


(৪২) শিশু যেমন পরম নির্ভরতায় মার কোলে আশ্রয় নেয় ঠিক তেমনি নিজেকে সঁপে দিন সৃষ্টিকর্তার কাছে। বিপদ যতই কঠিন হোক তিনিই আমাদের রক্ষাকর্তা, আমাদের একমাত্র প্রতিপালক

(৪৩) অন্যের নিরুৎসাহে তোমার উদ্যোগকে দমন করোনা। মনে রেখো মেঘের আড়ালে চাঁদ ঢাকা পড়লেও পূর্ণিমা নির্ধারিত সময়ই হয়

(৪৪) প্রসাধন চচ্চিত মুখ নয়, ভালোবাসায় সিঞ্চিত হৃদয় অধিকতর কাম্য

(৪৫) গতকাল ভুলে আগামির ভাবনা মাথায় রেখে বর্তমান নিয়ে কাজ করাই উত্তম। মনে রেখো গতকাল মৃত আগামীকাল অনিশ্চিত, জীবিত কেবল বর্তমান

(৪৬) অর্থ এবং ক্ষমতা চোখের ছানির মতো, যতো বাড়ে ততোই বিবেকের চোখ অন্ধ হতে থাকে

(৪৭) বিপদে চারিদিকে অন্ধকার নেমে আসলে আতংকিত হয়ো না। মনে রেখো .... সূর্যাস্ত মানে সূর্যর হারিয়ে যাওয়া নয়

(৪৮) ঝড় যতো প্রবল উঠুক আকাশে সূর্য হাসবেই, সমস্যা যতো কঠিনই হোক সমাধান তার আসবেই

(৪৯) বাহ্যিক সৌন্দযে মোহিত হয়ে নয়, অন্তরের শুদ্ধতায় মানুষ চিনতে হয়

(৫০) কঠিন সমস্যায় হাবুডুবু খেয়ে হতাশ হয়ে যেও না। সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা রাখো সমাধান বেরিয়ে আসবেই। মনে রেখো সাঁতারু যতো বিখ্যাতই হউক শুরুতে তাকে অনেকবার ডুবতে হয়েছে

(৫১) অন্যায়ের প্রতিবাদ করো। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যে ভাবেই পারো

(৫২) তোমার আশা পূর্ণ হচ্ছে না বলে আক্ষেপ করো না। সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রাখো। আক্ষেপ সংক্ষেপ হতে সময় লাগবে না

(৫৩) জীবন মানে সুখ দু:খের কোলাজ। দু:খ আছে বলেই ছোটো ছোটো সুখও মধুর মনে হয়

(৫৪) সুখ হয় সহজেই সৃষ্টি যদি অল্পতে থাকে সন্তুষ্টি

https://youtu.be/9-oggnV9FK0

No comments:

Post a Comment